মঙ্গলবার, ০৩ Jun ২০২৫, ০৩:০৩ অপরাহ্ন

প্রধান পৃষ্ঠপোষকঃ মোহাম্মদ রফিকুল আমীন
উপদেষ্টা সম্পাদকঃ জহির উদ্দিন স্বপন
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতিঃ এস. সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু
প্রধান সম্পাদকঃ লায়ন এস দিদার সরদার
সম্পাদকঃ কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদকঃ মাসুদ রানা পলাশ
সহকারী সম্পাদকঃ লায়ন এসএম জুলফিকার
সংবাদ শিরোনাম :
স্বানাপ সিন্ডিকেটে বন্ধি জাতীয় হৃদরোগ হাসপাতাল গৌরনদীতে বিএনপি’র গণঅবস্থান কর্মসূচি পালিত কোন অন্যায়কে প্রশ্রয় দেননি বলেই বেগম জিয়া ‘একজন আপোষহীন নেত্রী’-আবু নাসের মো: রহমাতুল্লাহ আন্তর্জাতিক সাংবাদিক আইনি প্রতিকার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এক জাঁকজমকপূর্ণ ইফতার দোয়া মাহফিল রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকান্ডে প্রশংসিত বরিশাল উত্তর জেলা নারী নেত্রী বাহাদুর সাজেদা বরিশালে সাংগঠনিক সফরে আসছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব ডা: মাহমুদা মিতু দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম গ্রেনেড হামলার মামলা থেকে তারেক রহমানসহ বিএনপি নেতারা খালাস পাওয়ায় গৌরনদীতে আনন্দ মিছিল
চরফ্যাশনে জাল সনদে ২৯ বছর প্রধান শিক্ষক

চরফ্যাশনে জাল সনদে ২৯ বছর প্রধান শিক্ষক

ভোলার চরফ্যাশন উপজেলায় বিভিন্ন ঘটনায় বিতর্কিত মো. গোলাম হোসেন সেন্টু নামের এক ব্যক্তি জাল সনদে ২৯ বছর ধরে শিক্ষকতা করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ সংক্রান্ত বিভাগীয় একটি মামলার শুনানি গত রবিবার অনুষ্ঠিত হয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা বরিশাল বিভাগীয় উপপরিচালক এসএম ফারুকের কার্যালয়ে।

অভিযোগে জানা যায়, মো. গোলাম হোসেন সেন্টু উপজেলার উত্তর চাচড়া মোহাম্মদীয়া ফাজিল মাদ্রাসা থেকে ১৯৯১ সালে আলিম পরীক্ষায় পাস করেছেন মর্মে সার্টিফিকেট জমা দিয়ে ওই বছর ৩ ফেব্রুয়ারি দক্ষিণ চরমঙ্গল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক পদে নিয়োগ লাভ করেন। অথচ ওই মাদ্রাসায় ১৯৯১ সালে ওই নামে কোনো ছাত্র আলিম পরীক্ষায় অংশ নেননি। এ কারণে গোলাম হোসেন সেন্টুর গেজেট বাতিল।

এযাবৎ বেতন-ভাতা বাবদ উত্তোলিত টাকা আদায়ের ব্যবস্থা ও সার্টিফিকেট জালিয়াতির বিচার চেয়ে ২০১৭ সালের গত ২৬ এপ্রিল জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা নিখিলচন্দ্র হালদার বরাবর আবেদন করেন দক্ষিণ মঙ্গল গ্রামের শাহেদ আলী। এ বিষয়ে নিখিলচন্দ্র হালদার অভিযোগের তদন্ত করে সত্যতা পেয়ে ২০১৮ সালের ১১ ডিসেম্বর ২২৯৪/৩ নম্বর স্মারকে গোলাম হোসেন সেন্টুর বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা দায়েরের সুপারিশ করেন।

২০১৯ সালের ১৯ আগস্ট পুনরায় আরেক স্মারকে বিভাগীয় মামলা দায়েরের সুপারিশ করেন ওই কর্মকর্তা। ওই বছর ১ সেপ্টেম্বর প্রাথমিক শিক্ষা, বরিশাল বিভাগীয় উপপরিচালক এসএম ফারুক বিভাগীয় মামলা দায়ের করেন গোলাম হোসেন সেন্টুর বিরুদ্ধে। পরদিন ১১৩৩ নম্বর স্মারকে অভিযোগ গঠন ও প্রথম কারণ দর্শানোর নোটিশ জারি করা হয়। কিন্তু অদৃশ্য কারণে মামলার কার্যক্রম স্থগিত থাকে। সর্বশেষ গত ২৭ সেপ্টেম্বর ১১৬৯ নম্বর স্মারকের আলোকে ওই মামলার ব্যাপারে এসএম ফারুকের কার্যালয়ে শুনানি অনুষ্ঠিত হয়।

এসএম ফারুক এর সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, মো. গোলাম হোসেন সেন্টুর বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017-2024 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com